Febricated City
গেইম
খেলতে কে না ভালোবাসে?? সবাই ই ভালোবাসে।আমরা সবাই ই ভালোবাসি একশন গেইম,
তো সবার ই পছন্দের জনরা.. কিন্তু অতিরিক্ত আসক্তি কোনোকিছুই ভালো না! এটাই
সত্যি যে যারা অতিরিক্ত গেইম খেলে তাদের বিভিন্ন সাইকোলোজিকাল সমস্যা তো
আছেই আরেকটা গুরুত্বপুর্ন বেপার হচ্ছে এরা বাস্তব এবং কাল্পনিক জগতের
পার্থক্য বুঝেনা বলছি febricated city মুভির কথা....
সত্যের কি মৃত্যু আছে? সত্যের আসলেই কোনো মৃত্যু নেই। সত্য আজীবন ই সত্যই থাকে।
খুন, ধর্ষন, দেশ কে রুপান্তর করার বড়সড় পায়তারা চলছে এখানে! এক দল কট্বরপন্থী লোক চাইছে সমাজ টাকে বিশৃঙ্খলা করে তোলার জন্য....
কোয়ান ইউ নামের এক ছেলে যার প্রতিদিন চলে যায় গেম খেলতে খেলতেই... তার দিন রাত ২৪ ঘন্টা জুড়েই শুধু গেইম আর গেইম! কিন্তু একদিন ঘটে যায় তার জীবনের সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা। তার পাশের টেবিলে বসা মেয়েটি ভুলে তার মোবাইল ফোন রেখে যায়, বাড়িতে গিয়ে যখন মেয়েটি বুঝতে পারে তার মোবাইল টি ভুলে রয়ে গেছে সে ফোন দেয় তার ফোনে সাথে সাথেই। ফোন ধরে কোয়ান ইউ। তাকে তার ফোন ফেরত দিয়ে আসতে বলে এর বিনিময়ে তাকে ২০০০ টাকা দিবে। ছেলেটি রাজী হয়। দিন শেষে রাতে ছেলেটি মোবাইল দিয়ে আসে।মেয়েটি বাত্রুমে একা বাথ্রুমে গোসল করায় বললো উপরে বেডরুমে দিয়ে আসতে সেখানেই টাকা আছে। ছেলেটা টাকা নিয়ে চলে আসার সময় বলে "এভাবে গোসল করবেন না বাইরের অপরিচিত মানুষ ঢুকে যেতে পারে।" এই বলে ছেলেটা চলে আসলো...
পরেরদিন কোয়ান ইউ কে তার বাসা থেকে ঘমন্ত অবস্থায় গ্রেফতার করে সোয়াট টিম। তার বিরুদ্ধে এক মেয়েকে ধর্ষন করে খুন করার মামলা হয়েছে। পুরো টিভি, চ্যানেল শুদ্ধ এই নিউজ কোয়ান ইউ নামে এক গেইম আসক্তি বালক গত রাত এক মেয়েকে ধর্ষন করে পরে খুন করে চলে আসে। প্রমান হিসেবে পুলিশ তার বির্য পেয়েছে এবং ডিএন এ ফুল ম্যাচ করেছে। আসলেই কি কোয়ান ইউ মেরেছে তাকে?? নাকি এটি একটি ষড়যন্ত্র?? নাকি সে হেলুসেনেশন এ ছিলো বলে কোনটা গেমিং জগৎ আর কোনটা বাস্তব বুঝতে পারছেনা!! নাকি এর পিছনে অন্য অনেক বড় কাজ কারবার চলছে!! জানতে হলে মুভিটি দেখে ফেলুন।
ওরে বাবা কেয়া মুভি হেই শুরু হয় যাস্ট একটা মার্ডার দিয়ে আর এটা ঘটনা চেইঞ্জ হইতে হইতে মোড় নিতে নিতে এমন এক অবস্থায় রুপান্তর হয় আপন চিন্তাও করতে পারবেন না! আর ডিরেক্টর কিন্তু এখানে একসাথে সব গুলো টুইস্ট একসাথে ছাড়ে না। আসতে আসতে ছাড়ে। যা আপনাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে বাধ্য করবে। মুভির প্রতি পরতে পরতে সান্সএন্স আছে, নিশ্বাস নেবার সময় টুকুও হারিয়ে ফেলবেন। সিনেমাটোগ্রাফি, অভিনয় এক্টিং, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ভিএফেক্স নিয়ে বলার কিছুই নেই নতুন করে সাউথ কোরিয়ান রা এই দিকে ওস্তাদ! গলএর টান টান উত্তেজনা, একের পর এক ক্লু আপনাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে বাধ্য করবে ...
হ্যাপি ওয়াচিং
সত্যের কি মৃত্যু আছে? সত্যের আসলেই কোনো মৃত্যু নেই। সত্য আজীবন ই সত্যই থাকে।
খুন, ধর্ষন, দেশ কে রুপান্তর করার বড়সড় পায়তারা চলছে এখানে! এক দল কট্বরপন্থী লোক চাইছে সমাজ টাকে বিশৃঙ্খলা করে তোলার জন্য....
কোয়ান ইউ নামের এক ছেলে যার প্রতিদিন চলে যায় গেম খেলতে খেলতেই... তার দিন রাত ২৪ ঘন্টা জুড়েই শুধু গেইম আর গেইম! কিন্তু একদিন ঘটে যায় তার জীবনের সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা। তার পাশের টেবিলে বসা মেয়েটি ভুলে তার মোবাইল ফোন রেখে যায়, বাড়িতে গিয়ে যখন মেয়েটি বুঝতে পারে তার মোবাইল টি ভুলে রয়ে গেছে সে ফোন দেয় তার ফোনে সাথে সাথেই। ফোন ধরে কোয়ান ইউ। তাকে তার ফোন ফেরত দিয়ে আসতে বলে এর বিনিময়ে তাকে ২০০০ টাকা দিবে। ছেলেটি রাজী হয়। দিন শেষে রাতে ছেলেটি মোবাইল দিয়ে আসে।মেয়েটি বাত্রুমে একা বাথ্রুমে গোসল করায় বললো উপরে বেডরুমে দিয়ে আসতে সেখানেই টাকা আছে। ছেলেটা টাকা নিয়ে চলে আসার সময় বলে "এভাবে গোসল করবেন না বাইরের অপরিচিত মানুষ ঢুকে যেতে পারে।" এই বলে ছেলেটা চলে আসলো...
পরেরদিন কোয়ান ইউ কে তার বাসা থেকে ঘমন্ত অবস্থায় গ্রেফতার করে সোয়াট টিম। তার বিরুদ্ধে এক মেয়েকে ধর্ষন করে খুন করার মামলা হয়েছে। পুরো টিভি, চ্যানেল শুদ্ধ এই নিউজ কোয়ান ইউ নামে এক গেইম আসক্তি বালক গত রাত এক মেয়েকে ধর্ষন করে পরে খুন করে চলে আসে। প্রমান হিসেবে পুলিশ তার বির্য পেয়েছে এবং ডিএন এ ফুল ম্যাচ করেছে। আসলেই কি কোয়ান ইউ মেরেছে তাকে?? নাকি এটি একটি ষড়যন্ত্র?? নাকি সে হেলুসেনেশন এ ছিলো বলে কোনটা গেমিং জগৎ আর কোনটা বাস্তব বুঝতে পারছেনা!! নাকি এর পিছনে অন্য অনেক বড় কাজ কারবার চলছে!! জানতে হলে মুভিটি দেখে ফেলুন।
ওরে বাবা কেয়া মুভি হেই শুরু হয় যাস্ট একটা মার্ডার দিয়ে আর এটা ঘটনা চেইঞ্জ হইতে হইতে মোড় নিতে নিতে এমন এক অবস্থায় রুপান্তর হয় আপন চিন্তাও করতে পারবেন না! আর ডিরেক্টর কিন্তু এখানে একসাথে সব গুলো টুইস্ট একসাথে ছাড়ে না। আসতে আসতে ছাড়ে। যা আপনাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে বাধ্য করবে। মুভির প্রতি পরতে পরতে সান্সএন্স আছে, নিশ্বাস নেবার সময় টুকুও হারিয়ে ফেলবেন। সিনেমাটোগ্রাফি, অভিনয় এক্টিং, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ভিএফেক্স নিয়ে বলার কিছুই নেই নতুন করে সাউথ কোরিয়ান রা এই দিকে ওস্তাদ! গলএর টান টান উত্তেজনা, একের পর এক ক্লু আপনাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে বাধ্য করবে ...
হ্যাপি ওয়াচিং

No comments