Dhaka University A Unit Model Test
লক্ষ্য যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিট
চলতি মাসের ১৩ তারিখ রোজ শুক্রবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-১৮ সেশনের ‘ক’ ইউনিটের ভর্তিযুদ্ধ। ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় পদার্থবিজ্ঞান , রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, বাংলা এবং ইংরেজী সাবজেক্টের মধ্যে চারটির উত্তর করতে হয়। প্রতিটা ৩০ নম্বর করে মোট ১২০ নম্বর। উচ্চমাধ্যমিকে যেটা চতুর্থ বিষয় থাকবে, সেটার বদলে ইচ্ছে করলে বাংলা বা ইংরেজি উত্তর করা যায়। আর কারো উচ্চ মাধ্যমিকে গণিত বা জীববিজ্ঞান না থাকলে, সেক্ষেত্রেও বাংলা বা ইংরেজি দিয়ে ১২০ নম্বর পূর্ণ করা যায়। এই ক্ষেত্রে যারা গণিত কিংবা জীববিজ্ঞান এর মধ্যে যে কোন একটা বাদ দিয়ে ইংরেজি কিংবা বাংলা উত্তর করবে, তখন সে চান্স পেলে গণিত কিংবা জীববিজ্ঞান সম্পর্কিত বিভাগ পাবে না।
এবার আসা যাক পরীক্ষার প্রস্তুতির বিষয়ে। বিগতবছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে ৬ টি সাবজেক্টে যেভাবে প্রস্তুতি নেয়া যেতে পারে, সেটার একটা মডেল স্থাপন করেছেন ঢাবির তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের মাস্টার্স সেকেন্ড সেমিস্টারের ছাত্র মোঃ আরিফুল ইসলাম।
পদার্থবিজ্ঞানঃ
১। পদার্থবিজ্ঞানে গাণিতিক সমস্যার সাথে সাথে কিছু তাত্ত্বিক প্রশ্নও আসে। তবে গাণিতিক প্রশ্ন সংখ্যায় বেশি আসে বলে এই ভাগে আলাদা নজর দিতে হবে।
২। গাণিতিক প্রশ্নের সমাধানের জন্য প্রতিটি সূত্র এমনভাবে পড়তে হবে, যাতে পরীক্ষার হলে আর চিন্তা করে বের করতে না হয়। কারণ সূত্র চিন্তা করে বের করার কোন সময় নাই।
৩। পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর ব্যবহারের সুযোগ নেই। তাই পদার্থবিজ্ঞানের যে ক্যালকুলেশন গুলো আমরা সচারচর হাতে করতে অভ্যস্ত নই, এমন কিছু ক্যালকুলেশন হাতে করার প্র্যাকটিস করতে হবে।
৪। প্রশ্নের গাণিতিক সমস্যা ভালোভাবে পড়ে বুঝতে হবে যে, কি বের করতে বলা হইছে। তখন সেটা বের করার সম্ভাব্য সূত্রগুলোর সাথে প্রদত্ত উপাত্তের রাশিগুলো মিলিয়ে সেই সঠিক সূত্রটা লিখে ফেলতে হবে। এরপর সূত্রের মধ্যে কোন রাশি অজানা থাকলে, সেগুলোও একই নিয়মে বের করতে হবে। এভাবে ধাপে ধাপে করলে প্যাচ কম লাগবে।
৫। বইয়ের সকল লেখচিত্রের ব্যাখ্যা বুঝতে হবে। কারণ এই লেখচিত্র থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে।
৬। তাত্ত্বিক প্রশ্নগুলোর উত্তর করার জন্য বেশি গভীরে যাওয়া লাগবে না। পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়গুলো থেকেই তাত্ত্বিক প্রশ্ন বেশি আসে।
রসায়নঃ
১। রসায়নে গাণিতিক ও তাত্ত্বিক প্রশ্ন প্রায় সমানুপাতিক হারে আসে। গাণিতিক অংশে ভালো করার জন্য বিভিন্ন একক ও সংকেত ভালোভাবে আয়ত্তে আনতে হবে। কারণ একক কিংবা সংকেত থেকেও অনেক প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর খুঁজে বের করা যায়।
২। তাত্ত্বিক অংশের জন্য যোজনী, বিক্রিয়া, ভর, তুল্য সংখ্যা, সংকেতসহ সব অধ্যায় মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলো নাম সহ বুঝে পড়তে হবে।
৩। রসায়নের ক্ষেত্রে ভুল উত্তর ও সঠিক উত্তরের মধ্যে পার্থক্য খুব কম থাকে। তাই সতর্ক থাকতে হবে উত্তর করার সময়।
৪। বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রভাবক, তাপমাত্রার চাপের মানের দিকে খেয়াল রাখতে হবে, যাতে বুঝতে ভুল না হয়। কারণ এই অংশেই মান চেন্স করে কনফিউশন তৈরি করা হয়।
৫। আর মৌলিক সূত্র এবং ইলেকট্রন বিন্যাসের সূত্রগুলো কোনভাবেই ভুলে গেলে চলবে না।
ইংরেজিঃ
১। সাধারণত গ্রামার থেকেই বেশি প্রশ্ন করা হয় ইংরেজিতে। গ্রামারে ভালো দখলে থাকলে এ বিষয়ে ভালো নম্বর তোলা সহজ।
২। শব্দভিত্তিক অর্থাৎ vocabulary, synonym, antonym থেকেও অনেক প্রশ্ন হয়। বিশেষ করে বোর্ড নির্ধারিত বইয়ের কঠিন কঠিন শব্দগুলো আয়ত্তে আনতে হবে।
৩। শব্দভিত্তিক ও ব্যাকরণ উভয় ধরনের প্রশ্নের ক্ষেত্রেই ভালো করার জন্য নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। বিগত বছরের প্রশ্ন দেখলে প্রশ্নের ধারা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
এবার আসা যাক পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মানসিক জোর বৃদ্ধি এবং পরীক্ষার কেন্দ্রের জন্য প্রস্তুতির বিষয়ে, যা একাডেমিক পড়াশোনার চেয়ে কোন অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।
জীববিজ্ঞানঃ
১। জীববিজ্ঞানে প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র থেকে সাধারণত সমানসংখ্যক প্রশ্ন থাকে। এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলনামূলক সহজ হয়। প্রতিটি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন আসে বলে কোনো কিছুই বাদ দেওয়া যাবে না।
২। বৈজ্ঞানিক নাম, বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণিবিন্যাস বেশি বেশি পড়তে হবে। কারণ এই দিকটা না পারলে আন্দাজ করে কিছুই পারা যায় না। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য বইয়ের পড়াই যথেষ্ট।
৩। জীববিজ্ঞানের জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন সব ব্যাখা সহ মুখস্ত করতে হবে। কারণ জীববিজ্ঞানে প্রশ্ন রিপিট হতে দেখা যায়। আর যদিও এখন প্রশ্নের ধরন ভিন্ন হবে, তারপরও পুরোনো প্রশ্ন দেখলে কোন কোন টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন আসে সে ব্যাপারে ধারণা তৈরি হবে।
৪। যে টপিকস থেকে বিগত কোন এক বছরে আসছে, সেই টপিকসগুলোর বিস্তারিত আগে ভালোভাবে পড়তে হবে। এভাবে পড়লে জীববিজ্ঞান সাবজেক্টে ৭০% থেকে ৮০% পর্যন্ত কমন ফেলানো যাবে।
বাংলাঃ
১। প্রথম পত্রের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিশেষ করে কবিতার লাইন, কবি ও লেখক পরিচিতি এবং গল্প ও কবিতার উৎস, গল্পের উপজীব্য বিষয় ভালোভাবে পড়তে হবে।
২। ব্যাকরণ অংশের প্রস্তুতির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড নির্ধারিত বইটি বেশ কাজে দিবে। কারণ ব্যাকরণ অংশের অধিকাংশ প্রশ্ন সাধারণত এখান থেকেই হয়ে থাকে।
গণিতঃ
১। ক্যালকুলেটর না থাকায় অনেকের গণিত করতে একটু সমস্যা হবে। এতে লাভও হয়েছে। কারণ জটিল গাণিতিক সমস্যা আসার সম্ভাবনাও কমে গেছে। অর্থাৎ মৌলিক ও টেকনিক্যাল অংকগুলো বেশি আসে।
২। আর সাধারণ নামতা ভুলে গেলে চলবে না। পাশাপাশি সমাধানের বিভিন্ন সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি অনুশীলন করতে হবে।
৩। ছোট-মাঝারী অঙ্কগুলোও যত সংক্ষিপ্ত আকারে সমাধান করা যায় ততই ভালো। গণিতে ভালো করার জন্য নিয়মিত অনুশীলন ও সূত্র মনে রাখার কোন বিকল্প নাই।
৪। অঙ্কের সমাধান করার ক্ষেত্রে সূত্র ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে।
৫। ক্যালকুলাসের সূত্র থেকেই সম্ভাব্য উত্তর বের করা যায়। তাই সূত্র মনে রাখার বিকল্প নাই।
৬। ত্রিকোণমিতির সূত্র ঠোঁটের আগায় রাখতে হবে। বিভিন্ন কোয়াড্রেন্টের হিসাবগুলো থেকে কোণের শর্তগুলো ভালোভাবে বুঝার চেষ্টা করতে হবে। কারণ এই অংশ বুঝে গেলে ৪ টার মধ্যে সম্ভাব্য উত্তর খুঁজে পেতে সুবিধা হয়।
ইংরেজিঃ
১। সাধারণত গ্রামার থেকেই বেশি প্রশ্ন করা হয় ইংরেজিতে। গ্রামারে ভালো দখলে থাকলে এ বিষয়ে ভালো নম্বর তোলা সহজ।
২। শব্দভিত্তিক অর্থাৎ vocabulary, synonym, antonym থেকেও অনেক প্রশ্ন হয়। বিশেষ করে বোর্ড নির্ধারিত বইয়ের কঠিন কঠিন শব্দগুলো আয়ত্তে আনতে হবে।
৩। শব্দভিত্তিক ও ব্যাকরণ উভয় ধরনের প্রশ্নের ক্ষেত্রেই ভালো করার জন্য নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। বিগত বছরের প্রশ্ন দেখলে প্রশ্নের ধারা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
এবার আসা যাক পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মানসিক জোর বৃদ্ধি এবং পরীক্ষার কেন্দ্রের জন্য প্রস্তুতির বিষয়ে, যা একাডেমিক পড়াশোনার চেয়ে কোন অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।
পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মানসিক জোরঃ
১। গত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ও সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে বলা যায় যে, ১২০ মার্কস এর পরীক্ষায় ৬৫+ পেলে চান্স পাওয়া যাবে এবং ৮৫+ পেলে মেধা তালিকার উপরে দিকে থাকা যাবে এবং যেকোনো বিষয়ে ভর্তি হওয়া যাবে।
২। পরীক্ষায় ১২০ টি প্রশ্নের মধ্যে ১০ থেকে ১৫ টি কঠিন প্রশ্ন হয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে এই ১০/১৫ টি প্রশ্নের উপর চান্স পাওয়া বা ভাল সাবজেক্ট পাওয়া নির্ভর করেনা। তাই অযাচিত টপিক পরে সময় নষ্ট না করে, প্রয়োজনীয় টপিকগুলোই বারবার চর্চা করতে হবে।
৩। হাজার হাজার প্রশ্ন মুখস্থ করে ফেললেই পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব না। যেখানে প্রয়োজনীয় টপিকগুলোর কনসেপ্ট ক্লিয়ার করতে পারলে হাজার হাজার প্রশ্নের উত্তর করা যায়। তাই অযথা, অপ্রয়োজনীয় ও মাথা বোঝাইকারি টেকনিক এর পিছনে ছুটলে ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছু হবেনা। শুধুমাত্র এমন টেকনিকগুলো আয়ত্ত করা উচিত যেগুলো পরিক্ষায় প্রয়োগযোগ্য।
৪। অনেকের মাথায় একটা চিন্তাই ঘুরপাক খায় যে, এতো কম সিটের জন্য ৬০/৭০ হাজার পরীক্ষা দিবে? আমি কি চান্স পাবো ? কিংবা আমার এসএসসি ও এইচএসসিতে ফলাফল কম। তাই ৮০ এর মধ্যে স্কোরও কম। আমি তো পিছিয়ে গেলাম আগেই। প্রথম কথা হচ্ছে, যারা পরীক্ষা দেয় বেশিরভাগই পড়ালেখা করে না। তা না হলে ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষায় ১২০ নম্বরের মধ্যে ৪৮ পেয়ে অনেকে পাশ করে না কেনো? অনেক গোল্ডেনধারী আছে, যাদের স্কোর ৮০ থাকা সত্ত্বেও ১২০ এর মধ্যে ৪৮ পায় না। অনেকে ৮০ স্কোর থাকলেই মনে করে আমার চান্স পাওয়া ঠেকাবে কে? এটা ভুল ধারনা। আত্মবিশ্বাসী হওয়া ভালো, কিন্তু অহংকারী হওয়া উচিত না। কারণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা ভালো ভালো সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করছে, তাদের অধিকাংশেরই ৮০ এর মধ্যে ৬৮ থেকে ৭৪ কিংবা ৭৫। সুতরাং ভর্তি পরীক্ষা ভালো হইলে চান্স পাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।
পরীক্ষার কেন্দ্রে লক্ষণীয় বিষয়ঃ
১। ভর্তি পরীক্ষায় কমন সেন্স খুব কাজে আসে। এমসিকিউ উত্তরপত্রে চার বিষয়ের বাইরে অন্য কোনো বিষয়ের বৃত্ত যদি ভুলেও ভরাট করে ফেলা হয়, তাহলে সেই উত্তরপত্র বাতিল হবে। এজন্য পরীক্ষার সময় কোন কোন বিষয় উত্তর করা হবে, সেটা আগেই ঠিক করে প্রিপারেশন নেয়া উচিত। কোনটা আগে উত্তর করা হবে, সেটাও কেন্দ্রে যাওয়ার আগে ঠিক করতে হবে। প্রশ্ন পাওয়ার পর ঠিক করবো, এই মনোভাব ব্যর্থতার কারণ হতে পারে। কারণ সময় অতিক্রমের সাথে সাথে মানসিক প্রেসার বাড়তে থাকে পরীক্ষার কেন্দ্রে।
২। সময়কে ভাগ করে নিতে হবে আগে থেকেই। হাতে আছে ৯০ মিনিট, কিন্তু উত্তর করতে হবে ১২০ টি প্রশ্ন। এরমধ্যে ৫ মিনিট বাদ রাখতে হবে। কারণ স্বাক্ষর কিংবা নানান কারণে ৫ মিনিট ক্ষতি হবার আশংকা রেখে ৮৫ মিনিটের উপর মানসিক প্রস্তুতি রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে প্রথমে জীববিজ্ঞান ও তারপর রসায়ন এর উত্তর ৩৫ মিনিটের আগে অবশ্যই শেষ করা দরকার। তারপর বাকি ৫০ মিনিটে গণিত এবং পদার্থবিজ্ঞান উত্তর করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কারণ আগে গণিত কিংবা পদার্থবিজ্ঞান উত্তর করা শুরু করলে, কোন কারণে হিসাবে গড়মিল হলে মানসিক প্রেসার বেড়ে যাবে। যেটার নেগেটিভ ইফেক্ট জীববিজ্ঞান ও রসায়নে পড়তে পারে। তাই আগে জীববিজ্ঞান ও রসায়ন কম সময়ের মধ্যে শেষ করে ফেলতে পারলে, দুইটা টেনশন থেকে মুক্ত হওয়া যাবে। তারপর ভেবে-চিনতে বাকি দুইটা নিশ্চিন্তে উত্তর করার মানসিক বল পাওয়া যাবে।
৩। নেগেটিভ মার্কিং এর বিষয়েও লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ প্রতিটা ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হবে। তাই রিস্ক নেয়ার সময় চিন্তা করে রিস্ক নিতে হবে। মোটামুটি অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর পারলে বেশি রিস্ক না নেয়াই উত্তম। পরে হিতে বিপরীত হতে পারে। কারণ এখানে ০.২৫ এর ব্যবধানে মেধাক্রমে অনেকের পিছনে পড়ে যেতে হয়।
৪। প্রশ্নপত্রে কিছু প্রশ্ন থাকবেই, যেগুলো মানসিক প্রেসার বাড়িয়ে দিতে ওস্তাদ। সেগুলো পরিহার করে জানা প্রশ্নের দিকে ফোকাস করতে হবে বেশি। যেটা ঝামেলার মনে হচ্ছে, সেটার প্রশ্নে মার্ক করে ফেলে রেখে অন্যটা উত্তর করতে হবে। পরে সময় পেলে চিন্তা করা যাবে সেগুলো নিয়ে।
সুতরাং মনে সাহস রেখে, নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রেখে, মাথা ঠান্ডা রেখে পরীক্ষা দিতে পারলে সুফল অবশ্যই আসবে। দেখা হবে বিজয়ে, দেখা হবে কার্জন হলে।
No comments