Zodiac Movie Review
#Movie_Review
IMDB:7.7/10
Rotten Tomatoes-90%
Personal Rateing-9.0/10
Cast:
জেক জিলেনহ্যাল — রবার্ট গ্রেস্মিথ
মার্ক রাফেলো — পুলিস অফিসার ডেভিড টস্কি
অ্যান্থনি এডওয়ার্ডস — পুলিস অফিসার উইলিয়াম আর্মস্ট্রং
রবার্ট ডাউনি জুনিয়র — পল এভ্যারি
কাহীনি :
১৯৬০ এর শেষে ও ১৯৭০ এর শুরুর দিকে জুদিয়াক নামে এক সিরিয়াল কিলার ছিল।এর আরম্ভ ১৯৬৮ সালে আমেরিকার সান ফ্রান্সিস্কো উপসাগারীয় এলাকার ভ্যালেও নামক শহরে। ১৯৬০ দশকের গ্রীষ্মের এক রাতে একজন বিবাহিত মেয়ে এবং তার সঙ্গীকে নিয়ে লাভার্স লেন এ যায়। তারা হটাত লক্ষ্য করল যে একটি গাড়ি তাদেরকে অনেক সময় ধরে অনুসরণ করছে। গাড়িটিকে দেখে খুব আতঙ্কিত হলেও মেয়েটি ছেলেটিকে কিছু করতে বারণ করে। সেই গাড়িতেই খুনি ছিল, যে গুলিতে মেয়েটি হত্যা করে, ছেলেটি খুনির হাত থেকে কোনভাবে বেঁচে যায়।
কে অথবা কারা কি-কারণেই বা তাদের হত্যা করা হলো তার কারণ কেউ জানতে পারলো না।
মাত্র একমাস পর ক্রাইম প্রতিবেদক পল এভ্যারির নামে পত্রিকা অফিস থেকে একটি অজানা চিঠি এলো। চিঠির খাম খুলে পড়ার সময় 'পল' অনেকটা ভয় পেয়ে গেলেন, কারণ চিঠিটি সাংকেতিক ভাষায় লিখা ছিল এবং তা পাঠিয়েছে জুদিয়াক নামের যেকোনো একজন ব্যক্তি, যিনি নিজেকে খুনি হিসেবে দাবি করছেন।
বেশ কিছুদিন পরে নাপা নামের অঞ্চলে আরো একটি প্রেমিক-প্রেমিকার ওপর হামলা হয়। তাদেরকে নির্মম ভাবে ছুরি দিয়ে কোপানো হয়েছে। আগের খুনের মত আবারো ছেলে-মেয়ের মধ্যে মেয়েটি মৃত্যুবরণ করলেও ছেলেটি বেঁচে ফিরে। দ্বিতীয়বারের মত আরেকটি চিঠি আসে জোডিয়াক নামের ব্যক্তির কাছ থেকে। ধীরে ধীরে জোডিয়াক নামটি আতংকে ঘিরে যায় আমেরিকার ভিন্ন-ভিন্ন শহরে।
যেসব স্থানে খুনগুলো হয়েছিল ওইসব এলাকার পুলিশ নিজ নিজ দায়িত্বে তদন্তের কাজে হাত দেয়। খুনের রহস্য খোঁজ করার দায়িত্ব পায় পুলিস অফিসার ডেভিড টস্কি। এক এলাকার সাথে অন্য এলাকার যোগাযোগ কোনভাবেই গঠনমূলক হয় না। রহস্যের মূল কাহিনী খুজতে উঠে পড়ে লাগেন পুলিস অফিসার। আর সেজন্য তাকে যেখান থেকেই হোক খুঁজে বের করতে হবে খুনিকে। কিন্তু কিভাবে? জানতে হলে আপনাকে দেখতে হবে মুভিটি।
🎥Movie Name–Zodiac
IMDB:7.7/10
Rotten Tomatoes-90%
Personal Rateing-9.0/10
Cast:
জেক জিলেনহ্যাল — রবার্ট গ্রেস্মিথ
মার্ক রাফেলো — পুলিস অফিসার ডেভিড টস্কি
অ্যান্থনি এডওয়ার্ডস — পুলিস অফিসার উইলিয়াম আর্মস্ট্রং
রবার্ট ডাউনি জুনিয়র — পল এভ্যারি
কাহীনি :
১৯৬০ এর শেষে ও ১৯৭০ এর শুরুর দিকে জুদিয়াক নামে এক সিরিয়াল কিলার ছিল।এর আরম্ভ ১৯৬৮ সালে আমেরিকার সান ফ্রান্সিস্কো উপসাগারীয় এলাকার ভ্যালেও নামক শহরে। ১৯৬০ দশকের গ্রীষ্মের এক রাতে একজন বিবাহিত মেয়ে এবং তার সঙ্গীকে নিয়ে লাভার্স লেন এ যায়। তারা হটাত লক্ষ্য করল যে একটি গাড়ি তাদেরকে অনেক সময় ধরে অনুসরণ করছে। গাড়িটিকে দেখে খুব আতঙ্কিত হলেও মেয়েটি ছেলেটিকে কিছু করতে বারণ করে। সেই গাড়িতেই খুনি ছিল, যে গুলিতে মেয়েটি হত্যা করে, ছেলেটি খুনির হাত থেকে কোনভাবে বেঁচে যায়।
কে অথবা কারা কি-কারণেই বা তাদের হত্যা করা হলো তার কারণ কেউ জানতে পারলো না।
মাত্র একমাস পর ক্রাইম প্রতিবেদক পল এভ্যারির নামে পত্রিকা অফিস থেকে একটি অজানা চিঠি এলো। চিঠির খাম খুলে পড়ার সময় 'পল' অনেকটা ভয় পেয়ে গেলেন, কারণ চিঠিটি সাংকেতিক ভাষায় লিখা ছিল এবং তা পাঠিয়েছে জুদিয়াক নামের যেকোনো একজন ব্যক্তি, যিনি নিজেকে খুনি হিসেবে দাবি করছেন।
বেশ কিছুদিন পরে নাপা নামের অঞ্চলে আরো একটি প্রেমিক-প্রেমিকার ওপর হামলা হয়। তাদেরকে নির্মম ভাবে ছুরি দিয়ে কোপানো হয়েছে। আগের খুনের মত আবারো ছেলে-মেয়ের মধ্যে মেয়েটি মৃত্যুবরণ করলেও ছেলেটি বেঁচে ফিরে। দ্বিতীয়বারের মত আরেকটি চিঠি আসে জোডিয়াক নামের ব্যক্তির কাছ থেকে। ধীরে ধীরে জোডিয়াক নামটি আতংকে ঘিরে যায় আমেরিকার ভিন্ন-ভিন্ন শহরে।
যেসব স্থানে খুনগুলো হয়েছিল ওইসব এলাকার পুলিশ নিজ নিজ দায়িত্বে তদন্তের কাজে হাত দেয়। খুনের রহস্য খোঁজ করার দায়িত্ব পায় পুলিস অফিসার ডেভিড টস্কি। এক এলাকার সাথে অন্য এলাকার যোগাযোগ কোনভাবেই গঠনমূলক হয় না। রহস্যের মূল কাহিনী খুজতে উঠে পড়ে লাগেন পুলিস অফিসার। আর সেজন্য তাকে যেখান থেকেই হোক খুঁজে বের করতে হবে খুনিকে। কিন্তু কিভাবে? জানতে হলে আপনাকে দেখতে হবে মুভিটি।
No comments